রিপোর্ট নারায়ণগঞ্জ ২৪ : নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন তার বিরুদ্ধে নিরীহ বাক প্রতিবন্ধি মোঃ ওমর ফারুকের বসতবাড়ি জোর পূর্বক দখল, লুটপাট সহ উচ্ছেদের ঘটনায় মিথ্যা অপপ্রচার এবং স্বরযন্ত্রমূলক ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ নিন্দা জানিয়েছেন।
ব্যবসায়ী মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন জানান, তিনি বাংলাদেশ সরকারের বাৎসরিক ৩০/৪০ লক্ষ টাকা আয়কর প্রদান করেন। তার ভোগ দখলীয় খাঁনপুর ‘ম’ খন্য মেীজার আর.এস ৮১৭ নং দাগের ৩০.১৬ শতাংশ, এর.এস ৮১৬ নং দাগের ৯০ শতাংশ এবং আর.এস ৮১৯ নং দাগের ১০.৫০ শতাংশ সম্পত্তি একুনে মোট প্রায় ৫০ শাতাংশ সম্পত্তি ভবন নির্মানের জন্য কনষ্টাকশন এর কাজ করছেন। সম্পূর্ন কাল্পনিক ও স্বরযন্ত্রমূলক একটি ঘটনা সাজিয়ে ২৬৯/৩ শহরের বিবি রোডের ওমর ফারুকের স্ত্রী নাজমা বেগম তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন হয়রানি করার উদ্দেশ্যে। বিগত ২৮/০৯/২০২০ইং তারিখে নাজমা বেগম তার বিরুদ্ধে অপর একটি মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন। পূণরায় তার বিরুদ্ধে ওই একই মিথ্যা কাহিনী উল্লেখ করে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় আরো একটি মামলা রুজু করেন। এরপর একই কাহিনী উল্লেখ করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সেখানে দেখা যায় বিগত ২৮/০৯/২০২০ ইং তারিখের এজাহারের বর্ণনা এবং ০৪/০১/২০২১ইং তারিখের অভিযোগের বর্ণনা একই রকম।
তিনি আরো জানান, গত ১৬/১১/২০২০ইং তারিখে পুরিশ সুপার মহোদয়ের বরাবরে উক্দ দূর্ধর্ষ মহিলা নাজমা বেগম এর বিরুদ্ধে আমি একটি আবেদন করি। যার প্রেক্ষিতে পুণিশ সুপার মহোদয় উক্ত আবেদনের নোটটি দিয়ে এ.এস.পি (ক) সার্কেলকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেন। তিনি বিষয়টি গুরত্বের সহিত গ্রহন করে ওনদিন একটি নোটিশ প্রেরন করে। সেখানে উভয় পক্ষকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছিল ১৯/১১/২০২০ইং তারিখ দুপুর ২টার সময় তার দপ্তরে উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ বক্তব্য প্রদান করার জন্য। পরবর্তীতে নামজ বেগম উপস্থিত না হওয়ায় ওনদিন বিকাল ৫টায় নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় উপস্তিত করান এবং পরবর্তীতে আবারো বসার কথা বলেন। পরবর্তী তারিখে নাজমা বেগম তার আইনজীবি উপস্থিত না হওযয়ায় আবারো তারিখ দেওয়া হয়। গত ১২/০১/২০২১ ইং তারিখে জয়নাল আবেদীন তার আইনজঅবি সহ উপস্তিথ হয়ে এসপি কর্যালয়ে নাজমা বেগমের আশার জন্য প্রায় ২ঘন্টা অপেক্ষা করে।
তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে ১৩/০১/২০২১ইং বুধবার দূর্ধর্ষ মহিলা নাজমা বেগম তাহার বোবা স্বামী সহ কিছু প্রতিবন্ধিদেরকে ভুল বুঝিয়ে জেলা প্রশাসক মহাদয়ের দপ্তরে সামনে মিথ্যা মানববন্ধন সাজাইয়া বক্তব্য দেয়া হয়, যা কিণা সম্পূর্ণ মিথা ও বানোয়াট কথা। উক্ত নাজমা বেগম তার স্বামী বোবা হওয়ার সুযোগ নিয়ে প্রশাসনের সহানুভুতি আদায় করে বার বার তার বিরুদ্ধে মামলা করার স্বরযন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছেন। তার একমাত্র অস্ত্র হলো আবেগ ও সহানুভুতি। আমাকে কিভাবে হেয় করা যায়,আমাকে বিভাবে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করা যায় এই চেষ্টায় লিপ্ত থাকে দূর্ধর্ষ এই নারী নাজমা বেগম। নাজমা বেগমের একটাই উদ্দেশ্য আর সেটা হলো আমার কাছ থেকে আর্থিক ফয়দা লুটার।
Leave a Reply